অধিক পরিমাণ মনোবল ও সামান্য ভয় নিয়ে ধৈর্য সহকারে কোনো কাজ করি, তাহলে আমরা অবশ্যই সফল হবো
চিনি মিষ্টিজাতীয় পদার্থ। পক্ষান্তরে, লবণের স্বাদ
নোনতা। একগ্লাস পানিতে যদি তিন চা চামচ চিনি আর এক চিমটি লবণ মেশানো হয়,
তাহলে সুস্বাদু শরবত তৈরী হয়।
কিন্তু আমরা যদি একগ্লাস পানিতে চিনি ও লবণের পরিমাণের তারতম্য ঘটায়, অর্থাৎ তিন চা চামচ লবণ আর এক চিমটি চিনি মেশায়, তাহলে শরবতের স্থলে বিষাক্ত পানীয় তৈরী হবে।
দুই ধরনের পদার্থ (চিনি ও লবণ) একই পানিতে ভিন্ন পরিমাণে মেশালে সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী ফল পাওয়া যাচ্ছে। সুতরাং এ থেকে প্রমাণিত হয় যে শরবত তৈরী শুধু চিনি ও লবণের উপর নির্ভর করে না, বরং নির্ভর করে সেই যোগ্য কারিগরের উপর যিনি শরবত তৈরীর ফর্মুলা জানেন।
প্রতিটি মানুষ যখন নতুন কিছু করতে উদ্যোগ গ্রহণ করে, তখন তার ভিতরে দুই ধরনের বস্তু কাজ করে। একটি হলো মনোবল, আর দ্বিতীয়টি হলো ভয়। মনোবল দিয়ে সে যেমন সবকিছু জয় করতে চায়, তেমনি একই সাথে আবার পা পিছলে পড়ার ভয়ও পায়। তবে ভিতরে কিঞ্চিৎ পরিমাণে ভয় থাকা খুব বেশি দোষণীয় নয়, কেননা এটি কোনো কাজকে ত্রুটিমুক্ত করতে সহায়তা করে। বলা যায়, এটি শরবত তৈরীতে লবণের ভূমিকা পালন করে।
আমরা যখন নতুন কিছু করতে উদ্যোগ গ্রহণ করব, তখন সবার উচিত শরবত তৈরীর ফর্মুলাটা মনে রাখা। এক্ষেত্রে চিনি হলো আমাদের মনোবল, লবণ হলো ভয়, আর একগ্লাস পানি হলো ধৈর্য। এখন যদি অধিক পরিমাণ মনোবল ও সামান্য ভয় নিয়ে ধৈর্য সহকারে কোনো কাজ করি, তাহলে আমরা অবশ্যই সফল হবো ইনশাআল্লাহ। কিন্তু সাবধান, যদি এর উল্টাটা হয় অর্থাৎ ভয়ের পরিমাণ বেশি থাকে, তাহলে কিন্তু আমাদের পতন ত্বরান্বিত হবে।
কিন্তু আমরা যদি একগ্লাস পানিতে চিনি ও লবণের পরিমাণের তারতম্য ঘটায়, অর্থাৎ তিন চা চামচ লবণ আর এক চিমটি চিনি মেশায়, তাহলে শরবতের স্থলে বিষাক্ত পানীয় তৈরী হবে।
দুই ধরনের পদার্থ (চিনি ও লবণ) একই পানিতে ভিন্ন পরিমাণে মেশালে সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী ফল পাওয়া যাচ্ছে। সুতরাং এ থেকে প্রমাণিত হয় যে শরবত তৈরী শুধু চিনি ও লবণের উপর নির্ভর করে না, বরং নির্ভর করে সেই যোগ্য কারিগরের উপর যিনি শরবত তৈরীর ফর্মুলা জানেন।
প্রতিটি মানুষ যখন নতুন কিছু করতে উদ্যোগ গ্রহণ করে, তখন তার ভিতরে দুই ধরনের বস্তু কাজ করে। একটি হলো মনোবল, আর দ্বিতীয়টি হলো ভয়। মনোবল দিয়ে সে যেমন সবকিছু জয় করতে চায়, তেমনি একই সাথে আবার পা পিছলে পড়ার ভয়ও পায়। তবে ভিতরে কিঞ্চিৎ পরিমাণে ভয় থাকা খুব বেশি দোষণীয় নয়, কেননা এটি কোনো কাজকে ত্রুটিমুক্ত করতে সহায়তা করে। বলা যায়, এটি শরবত তৈরীতে লবণের ভূমিকা পালন করে।
আমরা যখন নতুন কিছু করতে উদ্যোগ গ্রহণ করব, তখন সবার উচিত শরবত তৈরীর ফর্মুলাটা মনে রাখা। এক্ষেত্রে চিনি হলো আমাদের মনোবল, লবণ হলো ভয়, আর একগ্লাস পানি হলো ধৈর্য। এখন যদি অধিক পরিমাণ মনোবল ও সামান্য ভয় নিয়ে ধৈর্য সহকারে কোনো কাজ করি, তাহলে আমরা অবশ্যই সফল হবো ইনশাআল্লাহ। কিন্তু সাবধান, যদি এর উল্টাটা হয় অর্থাৎ ভয়ের পরিমাণ বেশি থাকে, তাহলে কিন্তু আমাদের পতন ত্বরান্বিত হবে।
No comments